২১নভেম্বর ছিলো সেনাবাহিনী,নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনীর যৌথ উদ্যোগে সশস্ত্রবাহিনী দিবস। এ উদ্দেশ্যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড.ইউনুস বাণী প্রদান করেছেন। ১৯৭১ সালে পাক হানাদারদের সাথে অসম যুদ্ধে তিন বাহিনীর অবদানের কথা তুলে ধরেছেন তার বক্তৃতায়। তাছাড়া বাংলােদশের ৩১টি সেনানিবাসে বর্ণাঢ্য আয়োজনে এ দিবসটি পালিত হয়। সামরিক বাহিনীর যোদ্ধা ছাড়াও বেসামরিক শহীদ ও আহত হওয়া একাত্তরের রণাঙ্গণের যোদ্ধাদের কথা সম্মানের সাথে উচ্চারণ করা হয়। তুলে দেয়া হয় সম্মাননা ও উপহার সামগ্রী। প্রদর্শন করা হয় সেনানীদের শারীরিক কসরত ও দক্ষতা। এ প্রতিবেদক ঘাটাইল সেনানিবাসে আমন্ত্রিত হওয়ায় তাদের আয়োজনের অভিজ্ঞতা জানতে পারে। প্রত্যেক সেনা সদস্য তাদের চৌকষ পারফরমেন্সে উদ্বেলিত ছিলো গোটা ক্যাম্প জুড়ে। বীরত্বের স্মৃতিগাঁথার বাক্যমালায় মোহিত করেছিলো প্রতিটি মূহুর্ত। অনুষ্ঠানসমূহ শুরু হয়েছিলো জাতীয় সঙ্গীত,কোরআন তেলাওয়াত ও গীতাপাঠের মধ্যি দিয়ে।
ভাব গাম্ভীর্যের মধ্যি দিয়ে দিনব্যাপী অনুষ্ঠান চলে। শহীদ পরিবারের সদস্যদের অভ্যর্থনা ছিলো গভীরতম শ্রদ্ধায়। এ প্রতিবেদক অনুষ্ঠানে হাজির থাকায় বিরল শ্রদ্ধার দৃশ্যাবলী অবলোকন করে মনকে অনুরণন করেছে। বাংলাদেশে যে সব সেনাক্যাম্পে তার সশ্শ্বস্ত্র বাহিনী দিবস পালন করেছে তাদের একটি তালিকা নিম্মে দেয়া গেলঃ
Leave a Reply